মঙ্গলে পাড়ি জমাতে এক লাখ আবেদন
অনলাইন ডেস্ক :
মার্স ওয়ানের দপ্তরে মঙ্গলে বসতি গড়ার অভিযানে যোগ দিতে এক লাখেরও বেশি দরখাস্ত জমা পড়েছে। যদিও আয়োজকরা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন যারা মঙ্গলে যাবেন এই পৃথিবীতে আর কখনো তাদের ফেরা হবে না।
সিএনএন এর খবরে বলা হয়, গত বছর মঙ্গলে বসতি গড়ার ঘোষণা দিয়ে আলোচনায় আসে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক এই বেসরকারি মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। যে পরিকল্পনা তারা সাজিয়েছে, তাতে আবেদনকারীদের মধ্যে থেকে চল্লিশজনকে বেছে নেয়া হবে এবং ২০২৩ সালে চার নভোচারীর প্রথম দলটি মঙ্গলে যাবে। এরপর প্রতি দুই বছর পরপর নতুন অভিযাত্রীরা যোগ দেবেন তাদের সঙ্গে।
মার্স ওয়ানের ঘোষণা অনুযায়ী, এই ওয়ানওয়ে টিকেটে যারা মঙ্গলে যাবেন, তাদের আর কোনোদিনই পৃথিবীতে ফেরা হবে না। বরং মহাকাশে মানুষের বসতি ছড়িয়ে দিতে লালগ্রহ মঙ্গলে তাদের গড়তে হবে এক নতুন পৃথিবী। মঙ্গলে বেঁচে থাকার মতো উপযুক্ত পরিবেশও তাদেরই তৈরি করে নিতে হবে।
এ অভিযানে অংশ নিতে আবেদন করতে পারছে প্রাপ্তবয়স্ক, অর্থাৎ ১৮ বা তার বেশি বয়সী এবং শারীরিকভাবে সক্ষম যে কেউ। তবে এজন্য নিজের দেশের মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে পাঁচ থেকে ৭৫ ডলার পর্যন্ত ফি দিতে হচ্ছে আবেদনকারীদের।
২০১৫ সালের জুলাইয়ে আবেদনকারীদের মধ্যে থেকে প্রাথমিক বাছাইয়ের মাধ্যমে চার জন করে মোট ছয়টি দল গঠন করা হবে। এরপর মঙ্গল অভিযানের উপযুক্ত করে তুলতে ৮ বছর ধরে প্রশিক্ষণ চলবে তাদের।
উল্লেখ্য, বছর দুয়েক আগে মঙ্গল অভিযানের এই পরিকল্পনা মাথায় আসার পর নিজের পয়সাতেই কাজ শুরু করেছিলেন মার্স ওয়ানের সিইও ডাচ উদ্যোক্তা ও প্রকৌশলী ব্যাস ল্যান্ডসড্রপ। তবে গত ডিসেম্বর থেকে অনুদান নিয়ে প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেয়ার কাজ শুরু করেছেন তিনি। মঙ্গলে মনুষ্যবাহী প্রথম অভিযানের ব্যয় ধরা হয়েছে ছয় বিলিয়ন ডলার।
ল্যান্ডসড্রপ বলেন, যখন মঙ্গলে মানুষ যাবে, সেখানে মানষের বসতি হবে, একটি নতুন পৃথিবী গড়ে তুলবেন তারা- তা হবে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেযে বড় একটি ঘটনা। এই বিজয়ের গল্পটি আমরা পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাই।
অনলাইন ডেস্ক :
মার্স ওয়ানের দপ্তরে মঙ্গলে বসতি গড়ার অভিযানে যোগ দিতে এক লাখেরও বেশি দরখাস্ত জমা পড়েছে। যদিও আয়োজকরা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন যারা মঙ্গলে যাবেন এই পৃথিবীতে আর কখনো তাদের ফেরা হবে না।
সিএনএন এর খবরে বলা হয়, গত বছর মঙ্গলে বসতি গড়ার ঘোষণা দিয়ে আলোচনায় আসে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক এই বেসরকারি মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। যে পরিকল্পনা তারা সাজিয়েছে, তাতে আবেদনকারীদের মধ্যে থেকে চল্লিশজনকে বেছে নেয়া হবে এবং ২০২৩ সালে চার নভোচারীর প্রথম দলটি মঙ্গলে যাবে। এরপর প্রতি দুই বছর পরপর নতুন অভিযাত্রীরা যোগ দেবেন তাদের সঙ্গে।
মার্স ওয়ানের ঘোষণা অনুযায়ী, এই ওয়ানওয়ে টিকেটে যারা মঙ্গলে যাবেন, তাদের আর কোনোদিনই পৃথিবীতে ফেরা হবে না। বরং মহাকাশে মানুষের বসতি ছড়িয়ে দিতে লালগ্রহ মঙ্গলে তাদের গড়তে হবে এক নতুন পৃথিবী। মঙ্গলে বেঁচে থাকার মতো উপযুক্ত পরিবেশও তাদেরই তৈরি করে নিতে হবে।
এ অভিযানে অংশ নিতে আবেদন করতে পারছে প্রাপ্তবয়স্ক, অর্থাৎ ১৮ বা তার বেশি বয়সী এবং শারীরিকভাবে সক্ষম যে কেউ। তবে এজন্য নিজের দেশের মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে পাঁচ থেকে ৭৫ ডলার পর্যন্ত ফি দিতে হচ্ছে আবেদনকারীদের।
২০১৫ সালের জুলাইয়ে আবেদনকারীদের মধ্যে থেকে প্রাথমিক বাছাইয়ের মাধ্যমে চার জন করে মোট ছয়টি দল গঠন করা হবে। এরপর মঙ্গল অভিযানের উপযুক্ত করে তুলতে ৮ বছর ধরে প্রশিক্ষণ চলবে তাদের।
উল্লেখ্য, বছর দুয়েক আগে মঙ্গল অভিযানের এই পরিকল্পনা মাথায় আসার পর নিজের পয়সাতেই কাজ শুরু করেছিলেন মার্স ওয়ানের সিইও ডাচ উদ্যোক্তা ও প্রকৌশলী ব্যাস ল্যান্ডসড্রপ। তবে গত ডিসেম্বর থেকে অনুদান নিয়ে প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নেয়ার কাজ শুরু করেছেন তিনি। মঙ্গলে মনুষ্যবাহী প্রথম অভিযানের ব্যয় ধরা হয়েছে ছয় বিলিয়ন ডলার।
ল্যান্ডসড্রপ বলেন, যখন মঙ্গলে মানুষ যাবে, সেখানে মানষের বসতি হবে, একটি নতুন পৃথিবী গড়ে তুলবেন তারা- তা হবে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেযে বড় একটি ঘটনা। এই বিজয়ের গল্পটি আমরা পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাই।






0 comments:
Post a Comment